
ধূমপান করে জীবনটাকে কোয়াচ্ছেন আর নয় এখনি ফিরে আসুন
ধুমপান থেকে মুক্তি চাই
ভূমিকাঃ
মানুষ খাবার উপর নিরশীল। খাদ্য ছাড়া মানুষ বাইতে পারে না | আল্লাহ তাআলা খাওয়ার জন্যইতো খাদ্য দিয়েছেন ।
কিন্তু তা সব হালাল করেন নাই । কিছু হালাল আর কিছু হারাম। কিছুটপকারী আবার কিছু অপকারী । সেশেরে আমরা সবসম হালাল ও উপকারী খাদা খেতে চাইব । যার। হারাম ও অপকারী জিনস খায় তারা নিশ্চই ধুমপান করা শুরু করে দেয় । ধুমপান থেকে শুরু করে একজন মানুষ বিভিন্ন মাদক বসুসেবন করা শুরু যাসে। বিবেদে অবলপ্ত করে দেয় এমন সব বস্তুকে মাদক বলে।
শরীরতের দৃেিত নবী করিম(স:) বলেন, তোমরা মদ পান কর না,
কেননা মদ সকল অনিষের চারিকাঠি। (ইরনে মাথা) আল্লাহ পাক পবিত্র কুরআনে ইরশাদ করেন, তোমরা নিজেকে ধ্বংসের দিকে ঠেলে দিওনা। সুতরাং, ধুমপান করা গুনাহের কাজ । কারণ, সবাই নিচই জানেন ধুমপান আমাদের ধ্বংসের দিকে টেন নেয় ওমারাসক ক্ষতি করে।
ধুমপান আমাদের যেসব ক্ষতি করে প্রথমত আমি বলব ধূমপান যারা করেন । তারা নিশ্চই দেখেছেন, পেকোটের উপর স্পষ্টভাবে লিখা তাকে, ধুমপান শ্বাস কষ্টের কারণ"। "ধূমপদ
মানে বিষপান", "ধুমপান ক্ষতিকর, ধুমপান মৃত্যুর কারণ" ধুমপান হৃদয় রোগের কারণ; ইত্যাদি। এবং ভয় নির্দেশক একটি ছবি দেওয়া তাকে। তবুও এই সব বাঁধা ডিঙিয়ে ধুমপায়ীরা ধুমপান করে থাকেন। তারা অনেকে বলেন, মাদক বা ধুমপান টেনশন দূর করে। শুধু এই জন্য নাকি তারা ধুমপান করেন। আর যারা ধূমপান করেন তা হবিরে করে ছেড়ে দেওয়াটা ও বড় কঠিন হয়ে পরে। ধুমপান আমাদের অনেক ক্ষতি করে যেমন: যেটি কালো হয়ে যায়, গলার ভিতরে ফুসফুরে মধে সামাना घाँ रक्षে गाय। এरे ফসফস দিয়ে শা নিতে হয়। আর মুসফুসে যদি নষ্ট হয়ে যায় তাহলে আর আগের মতো আরামের শ্বাস নেওয়া যায় না। এই আরামের অক্সিজেন হয়ে পরে ফুসফুসের জন্য বিশাক্ত। এই কষ্ট কর অবস্থাকে শ্বাস কষ্ট বলা হয়ে তাকে । এ জন্যই সিগারেটের পেকেটের উপর লিখা তাকে ধুমপান শ্বাসকষ্টের প্রধান কারণ। ধুমপান করলে বেশিরভাগ মানুষেরই যা হয়ে যেতে পারে। অতিতে একটি কথা ছিল “যক্ষা হলে রক্ষা নাই, এখন বলা হয় এই কথার নাকি কোনো বৃত্তি নাই। কারণ, যক্ষার ঔষধ প্রকাশিত হয়েছে। ধুমপান করলে মানুষের পেটের ভিতরে যে সুস্থ কলিজা তাকে তা অসুস্থ হয়ে পরে । কলিজা হালকা পচা ধরে যায়, কলিজা ধিরে ধিরে ছোট হবে তাকে এবং কলিজায় এক ধরনের কালো অশ্ব মিশ্রিত হয়। যা কলিজার জন্য খুব ক্ষতিকর। যারা ধুমপান করেন না বা সিগারেট খান না। তাদের জন্য সিগারেটের ঘুমাটাই ক্ষতিকর। তাই যারা ধুমপান করেন না। ধূমপায়ীদের থেকে দূরে তাকবেন।
ধুমপান করার কি এমন লাভ
ধুমপান করলে নাকি টেশন দূর হয়। একথা যারা ধুমপান করেন তারা বলে থাকেন। যদি, ধুমপানে টেশন দূর করে, অন্তর প্রফুল্য হয়ে যায়। যা অন্যের অনিষ্টের কথা কিছুটা ও ভূলে তাকা যায়। কিন্তু তার চেয়ে অনেকগুণ বেশি ক্ষতি হয়ে যায়। এই ক্ষতির দিকে তাকিয়ে লাভ নামক ধোঁকাকে ভুলে যেতে পারেন না ধুমপান ছেড়ে দিতে পারেন না কেন? কোন? নিজেকে হচ্ছে করে খারাপের দিকে এগিয়ে নিবেন ? তাছাড়া ধুমপান করার জন্যরো অনেক টাকা খরচ হয়।
আশাহ াআলা সেमृখ यিকে পছন্দ করেন আ অপথমিকে অপছ করেন তাrে অনেকেই ানেন। আল্লাহ আলা পরিস কুরআনে ইরশাদ করেন, নি। সদেহে অপচয় কারীরা শমতাসের ভাই। জমন কেন ইছা করে, জেনে শুনে শতানের ভাই হতে চান। একবার ডাবেন যদি আপনি বিড়ি মিগারেট খওয়া ছেড়ে দেন তাহলে কী উপকারটাই হবে, কী পরিবর্তনটাই আসবে। নিশ্চমই এটা সবাই ঘুঝার ক্ষমতা রাখেন। ও কেন-সিগারেট যা বিড়ি নামক খরাফগন্ধ যুক্ত জিনিশ থেকে ছেড়ে চলে আগবেন না। কেন অনকেও আপনার সাথে নিতে চাইবেন। যারা গিারেট খেয়ে থাকেন তারা তাদের বন্ধুকেওআাওমার জন্য প্রহার করেন। সে যদি না, বলেবুও বার যার সিগারেট খাওয়ানোর চেষ্টা করেন। একবার ও ভাবেন না আপনি তার কি ক্ষতিটা করছেন। অপনার এই বিড়ি সিগারেট পপ খাওমা শেখানোর কারণে সে একদিন টেশন দূর করার জন্য মদগাজা, হিরইন, ইআাদি খেতেও দিধাবোধ করবে না এতে তো তার বিশাল ক্ষতি হয়ে গেল| আপনার কাছেতো তেমন ক্ষতি হয়েছে বলে মনে হয় না। কারণ, আপনি তো তাকে নিয়ে ধুমপান থেকে শুরু করে মাদকে পৌঁছে যেতে চান। অনেকে এই অবস্থাকেও লাভ বলে তাকেন। তারা কয়েক বন্ধু বা দুই বন্ধু ঝিলেমিশে বিড়ি গিারেটথর আর বলে
এই যে ভাই, দেখ এখন সিগারেট খেরে যে আমরা আনন্দ করতে পারছি এরকম আনন্দ না খেয়ে কি করতে পারতাম কিদু এটা চরম জল নিজেরা বুঝেই নিতে পারছেন তবুও নিজ আত্মাকে শান্তি দেওয়ার জন্য এসব কথা কারণেও স্মৃতিশঙ্কির লোভ পায়। এ কথা অবশ্যই অনেকে খুব ভালোভাবে জানেন। আর একবার বিড়ি-মিনারট আওয়ার পর মাণ দিয়ে মূখ মাছলেও দুই তিন ঘণ্টার মধে দূগন্ধ যায় না। তাই,আমরা শিকার করতে বাধ যে ধুমপান ওমাক সৎসেবণ করলে থের ভিজর যে দুগদের সৃষ্টিহয় এতে আমাদের সূশিকি লিট হয় । এটাও আমাদের একটা বিশাল শতি।
মাদক সেবন করে মানুষ ভূল ঘটনা উপলদি করে বা চোখে ঝাফশাদেখে এক বক্তিগাজা খেয়ে রাখা দিসে হাটল হাটছিলেন। তখন
আমি স্কুল থেকে বাড়িতে আসছিলাম । আমি দেখলাম উনার চোখ দুটো বড় বড় ও য়ানক হয়ে আছে। আরউনি তার শাট খুলে হাতে নিলেন এবং বলতে লাগলেন, শালার বৃষ্টি আমারও সময় পাইল না। এবং আমাকে বললেন এই ছেলে তুই বৃষ্টিতে বিজছিশ কেন?দোকানে যা। তখন আমি ছিলাম খুন ছোট তার এই করুন দৃশ্য দেখে আমি ভয় পেয়ে গেলাম। এবং দৌড়ে বাড়িতে গেলাম। আমি তখন ছিলাম ৭ বছর বয়সের ছেলে। বলতে বলতে আরেকটা অনুরূপ কাহিনী ঋনে পরে গেল। এক ব্যক্তি যুবক বয়সে গেলেন ভোল তিনি একটি ছেলের সাথে কাজ করতেন। একদিন তিনিএহলের সাথে গেলেন একউঁ জায়গায় গাজা খাওয়ার জন্য। তিনি এর আগে কখনও কোথাও গাজা খান নাইগাজার আড্ডা খনায় গিয়ে তিনি গাজায় দিলেন এক টান সাথে সাথে দেখেন তার ডানও বাম পাশের সব কিছু ঘুরছে। আরগাজার পাএটা কাঁপছে। এরপর তার সাথে তাকা ব। কয়েকটা বড় বড় টান দিয়ে মজার গান গাওয়া শুরু করলো সেটা ছিল পোড়াটাই পাগলের মতো কিছূ সে বড় জোশ পাচ্ছে। সে বলতেছে,
মজায় মজায় খাইলাম গাজা, চাই আরো তাজা তাজা।
করছি সবাই নাচা নাচি, চাই চাই আরো সাজা। এই বলে, হা, হা, দিহি করে হাসছে আর
হাসছে। এদিকে নতুন গাজা খাওয়া যুবকতো এক দম খেয়েই পোছা দিশেহারা হয়ে গেছে। সে বলছে এ আমার কি হলরে ভাই আমি আর সব কিছু আগের মতো দেখিনা । আমার মাথায় এমন করে কেন। তখন অন্যরা ভালোভাবে খেয়েদেয়ে বলছে। তোই শালা আরো কয়েক চান খাছনা কেন তাইলে তো আর এমন করতো না। মাথা ভালো হত মনও ভালো হত। একথা শুনে তিনি কিছু বলেন নাই। এখন নতুন গাজা খাওয়া যুবক ও তার সঙ্গি তারা তাদের মালিকের বাড়িতে যেতে চললেন যাম গাজা খাওয়া ব্যক্তি এবার তার আশে পাশের পাথর গুলোকে দেখলো কেমন যেন ঘুরছে আর ঘুরছে । সে হতবম্ভ হয়ে আস্তে আস্তে যাচ্ছে। জায়গাটা ছিল চালু একটু পা পিছলে পরলেই অবস্থা খারাপ। বেশি গাজা খাওয়া ব্যক্তি আস্তে আস্তে যাচ্ছে না, সে খুব তারাতারী যাচ্ছে । আর বলছে, আমি এই এলাকার রাজা আমানো কে আমায় এই সময় হঠাৎ করে তার পা পিছলে গেল। পিছলে গিয়ে সে গড়িয়ে গড়িয়ে যাচ্ছে। আর চিৎকার করে বলছে, আথে াা ঢাকা ছাড়া গড়ি চালা েমজাই লাগছে । আথে কেউএসেদেখ। এই কথা বলে বলে ঘড়িয়ে তড়িয়ে এক বাझান পাশে ইলোর মধে ভুকেগেল এবংকখন অান হয়ে গিয়েছিল। অথপর কম গাজা আওয়া যুবক বেশি পাজা খাওা বাজিকে বহু করেল সাথে কাঁধে করে নিয়ে পশন সালিকের বাড়িতে নিয়ে গেলেন। তাহলে সরার এই ঘটনা থেকে আমরা चूঝলাম গাজা খেলে মানুষ চোংখ জাপড়া দেখেন। ভালোকে খারাপ 3 থারাপকে ভালোর দৃটিতে দেখে তাকেন। কশে ঘকে যে কোন ঘটনাকে বিপরিত উপলদি করে। এবং কখন যে অধান হন নিজেই বলতে পারেন না। আর যারা গাজা থর না অনেকে ফুম জোর সবরদস্থি করে তাদের খাওয়ানুর চেষ্টা করেন। এতে আর সে মাদক দব্য থেকে আর বিরত াকতে পারে না। এই ঘটনার দিকে সুখমনে দৃষ্টিপাত করলে আপনিও বুঝতে পারছেন অনেক কিছু। এবং বুঝতে পারছেন যে ব্যক্তির বন্ধ বা সহপাঠীধুমপান
যা মাদকদব্য সেবন করে । সেও একদিন ধুমপান বা শাদক দব্য সেবন করবে তাই কখনও মাদপায়ীদের সাথে মাছঘৃপাকারী ব্যক্তিরা বধুর করতে যারেন না। তাহলে দোকা খারেন। নিজেকে ভালো রাখতে পারবেন না। অনিছাতেই আরাফের দিকে চলে যাবেন -তবুও যদি কেউ নিজ ইছাতে মাছক সেবন করেন তাহলে আমি মনে ফরি আপনি খরাপ হওয়ার জন্য আপনি নিজেইছায়ী।
মাদক সেবন করে মানুষ বিকে হারা হয়ে পরে মাদক দ্রব্য সেবন করার পর তার আর বোধগম্য শক্তি তাকে নাসে যাইচ্ছা তাই করে । এক যুবক ছেলে মদঋেয়ে বাড়িयेে এসে পরল। তখন সময় প্রায় রাত ১১ টা। সে তার মা-বাবাকে আঘাতের পর আঘাত করে যাচ্ছে আর বলছে। আমি কি তোমাদের ছেলে নাকিপারা প্রতিবেশীদের সন্তান। কয়েক টাকার সিয়েজি দিয়ে এটা দিয়ে টাকা উপাर्जন করতে । অনম ছেলেদের মতো কেন বিদেশ দিলে না। তোমরা আজ যাতে বাহিরেই তাক। সকালে উঠে মা-বাবাকে ঘরে নিয়ে আসে আর আশু আফস করে। হাযরে আমি যদি আজমদ না খেতাম তাহলে। তো আর এইভাবে আমার पृঃখিনি মা-বামাকে আঘাত করতাম না।
শের প
অনেকে পরকালেও ধুমপান করার আশা রাখে যেমন, সরা ডতি বুঝুা
একদিন এক বুযুর্গ ব্যক্তি তার বন্ধুদের সামনে বক্তিতা করার সময় বলেছিলেন। জনার
পরকালে জান্নাতে যা ইচ্ছা তাই খেতে পাওয়া যাবে। এই কথাশুনে একজন বদ বলেন। হুজুর, আমিতা হুক্কাখেতে খুব ভালোভাসি। বেহেস্তে হুক্কাপাওঠা (ख)
- উউরে হুজুর বলেন, যেহেদেযে- সব- উত্তम যাবে কী আদের সুখবস্থা আছে সেইগুলো ফেলে। এই পঁচা শিি জিনিশচা আওয়ার ইছা আপনার মসে জাগবেনা।
আমি ধুমপান থেকে মুগ্ধ তাকতে পারছি আমি এক সময় খুব সহজেই ধুমপানে আগ হয়ে গিয়েছিলাম। তখন আমি সবার চোখের আছালে সিগারেট খেতাম। অতপর কয়েক মাস খেয়ে ধুজপান কর আমার অনেকটাই অভাস হয়ে গিয়েছিল। যায় এক মাসপর আবার মনে ধুমপান করার ইচ্ছা জাগলো| তখন আমি এ একজারপজাগায় শান্ত মনে বসে ধুমপানের শতির কথগুলোছোট করে লিখলাম। মতপর। যখনই মনে ধুমপান করার ইচ্ছা জাগে তখনই আমার এই লেখা পড়ি। আর তখনই সিগারেট- আওয়ার ইা মন থেকে চলে যায়। এভাবে আমি ধুমপান থেকে বিত জতবীরখুব সহজেই বেঁচে তাকাতে পারি। আপনারাও নিজের আপন পতি আত্মশেিক কাজে লাগিয়ে ধূঝপান থেকে বিরত ঢাকা চেষ্টা চালিয়ে যান দেখবেন একদিন ঠিকই মপান থেকে বেঁচে তাকতে পারবেন।
ধুমপান যারা করেন তাদের জন্য শেষ কথা
ধুমপান সাস্থ্যের জন্য খুব ক্ষতিকর। সেই সগে অধিক অর্থের অপচয় ও হয় । এটির দূগন্ধ পরিবেশকে ভূষিতকরে যারা ধুমপান করেন তারা বেশিদিন বাচতে পারে না। তাই এজের মানুষেরই উচিধুপান গ করা।
Comments